সর্বশেষ নোটিশ
আমাদের কথা
বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য প্রতিষ্ঠানটি সর্বাত্মকভাবে অগ্রণী ভূমিকা রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। দেশের বৃহৎ জন সমষ্টির অর্ধেকের বেশী নারী । তাদেরকে সু শিক্ষার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ণে অগ্রনী ভূমিকা রাখার জন্য তাদের একান্তভাবে শিক্ষা গ্রহন প্রয়োজন। আর বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ঐতিহ্যবাহী ওয়াজেদ মেমোরিয়াল উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় অত্র এলাকার নারী শিক্ষায় অগ্রনী ভুমিকা রেখে চলেছে। ডিজিটাল বিপ্লব যখন সময়ের দাবী এবং ভিশন ৪১ সার্থক করার টেষ্টা যখন সর্বাত্নক সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এই বিদ্যাপীঠটি ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রেখে চলেছে। এখানে রয়েছে আধুনিক শেখ রাছেণ ডিজিটাল ল্যাবসহ আরও একটি আধুনিক ডিজিটাল জামাল আরা কম্পিটার ল্যাব। শিক্ষার্থীরা তাদের চাহিদামাফিক ডিজিটালসহ অন্যান্য ল্যাব সুবিধা পাচ্ছে। যা তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বিশ্ব চ্যালেঞ্জকে মোকাবিলা করার শক্তি ও সামর্থ অর্জন করতে সহায়তা করছে অত্র প্রতিষ্ঠানটি। মরহুম শের ই বাংলা এ কে ফজলুল হক সাহেব যে চিন্তা চেতনা নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তা আজ বাস্তবায়ন করছে এ প্রতিষ্ঠান।
সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
দরিদ্র পীরিত এলাকার জনগণের কাছে শিক্ষা গ্রহন সহজ করার জন্য এবং শিক্ষায় পিছিয়ে পড়া নারীদের সু শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার নিমিত্তে ১৯৩৯সালের ০২ ফেব্রুয়ারী অবিভক্ত বাংলার মুখ্য মন্ত্রী শের ই বাংলা এ কে ফজলুল হক তার শ্রদ্ধেয় পিতার নামে প্রতিষ্ঠা করেন ওয়াজেদ মেমোরিয়াল উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টি প্রথমে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা দান করলেও ১৯৬৬ সাল থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাদান করে আসছে। মরহুম শের ই বাংলার পিতৃভূমিতে সর্বপ্রথম এ প্রতিষ্ঠান টি প্রতিষ্ঠিত হয়।এ প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করে অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ সরকারের অনের গুরুত্ত্বপূর্ন পদে চাকুরী করেছেন।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
1. নারী শিক্ষার অগ্রগতি সাধন করা।
2. নারীদের যোগ্য ও দক্ষ নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা।
3. দেশের উন্নয়ণে নারীদের অংশ গ্রহণে উদ্ধুদ্ধ করা।
4. ভিশন ৪১ সফল করা।
5. অত্র এলাকার শতভাগ নারীকে যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা।
6. ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের মূখ্য ভুমিকা রাখতে সহায়তা করা।
7. বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার মত যোগ্য নারী শক্তি তৈরী করা।